প্রিন্ট এর তারিখঃ Dec 22, 2024 ইং || প্রকাশের তারিখঃ ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ ইং
দূর থেকে স্পর্শ করতে সহায়তা করবে নতুন যন্ত্র
বলুন তো, দূরত্ব যতই হোক না কেন প্রেম কি আটকানো যায়? দূরত্ব কমাতে একসময় চিঠির প্রচলন ছিল। এরপর টেলিগ্রাফ ও টেলিফোন আর হাল জমানায় এসেছে মুঠোফোন, ইন্টারনেট, কত–কী! এসেছে ভিডিও কল। তাতেও যেন মানুষের মন ভরে না। শিগগিরই হাজার হাজার মাইল দূরে থাকা প্রিয়জনের হাত ধরে রাখতে পারবেন, এমনই এক প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করছেন বিজ্ঞানীরা। নতুন এই যন্ত্রের মাধ্যমে প্রিয়জনের হাত ধরার অনুভূতি পাওয়া যাবে দূর থেকেই। বিজ্ঞানীরা আঙুলের স্পর্শের অনুভূতি দেয়, এমন এক যন্ত্রের নকশা করেছেন। এই যন্ত্র স্পর্শের বাস্তব অনুভূতি দিতে পারবে হাজার মাইল দূর থেকে।
মানবদেহের অন্যতম জটিল অনুভূতি স্পর্শকে প্রযুক্তির গণ্ডিতে অনেক দিন ধরেই আনার চেষ্টা চলছে। সেই গবেষণার অংশ হিসেবে নতুন এক যন্ত্র তৈরি করা হচ্ছে। ‘বায়োইনস্পায়ার্ড হ্যাপটিক’ নামের কৌশলে গতি ও শক্তির কম্পন ব্যবহার করে মানুষের আঙুলের চারটি স্পর্শ রিসেপ্টর বা সংবেদনশীল প্রোটিনের অনুকরণে কাজ করবে এটি। এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে একটি গ্লাভস বা যান্ত্রিক হাতমোজা তৈরি করতে চান বিজ্ঞানীরা। এটি দূরবর্তী সামাজিক মিথস্ক্রিয়া ও হাত ধরার মতো অনুভূতি তৈরি করতে সক্ষম হবে। বাস্তব জীবনের সংবেদনশীলতার মতো প্রাকৃতিক স্পর্শকে অনুকরণ করতে পারে এই যন্ত্র। যন্ত্রটি স্নায়ু কোষকে উদ্দীপিত করার মধ্য দিয়ে কাজ করে।বলুন তো, দূরত্ব যতই হোক না কেন প্রেম কি আটকানো যায়? দূরত্ব কমাতে একসময় চিঠির প্রচলন ছিল। এরপর টেলিগ্রাফ ও টেলিফোন আর হাল জমানায় এসেছে মুঠোফোন, ইন্টারনেট, কত–কী! এসেছে ভিডিও কল। তাতেও যেন মানুষের মন ভরে না। শিগগিরই হাজার হাজার মাইল দূরে থাকা প্রিয়জনের হাত ধরে রাখতে পারবেন, এমনই এক প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করছেন বিজ্ঞানীরা। নতুন এই যন্ত্রের মাধ্যমে প্রিয়জনের হাত ধরার অনুভূতি পাওয়া যাবে দূর থেকেই। বিজ্ঞানীরা আঙুলের স্পর্শের অনুভূতি দেয়, এমন এক যন্ত্রের নকশা করেছেন। এই যন্ত্র স্পর্শের বাস্তব অনুভূতি দিতে পারবে হাজার মাইল দূর থেকে।
মানবদেহের অন্যতম জটিল অনুভূতি স্পর্শকে প্রযুক্তির গণ্ডিতে অনেক দিন ধরেই আনার চেষ্টা চলছে। সেই গবেষণার অংশ হিসেবে নতুন এক যন্ত্র তৈরি করা হচ্ছে। ‘বায়োইনস্পায়ার্ড হ্যাপটিক’ নামের কৌশলে গতি ও শক্তির কম্পন ব্যবহার করে মানুষের আঙুলের চারটি স্পর্শ রিসেপ্টর বা সংবেদনশীল প্রোটিনের অনুকরণে কাজ করবে এটি। এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে একটি গ্লাভস বা যান্ত্রিক হাতমোজা তৈরি করতে চান বিজ্ঞানীরা। এটি দূরবর্তী সামাজিক মিথস্ক্রিয়া ও হাত ধরার মতো অনুভূতি তৈরি করতে সক্ষম হবে। বাস্তব জীবনের সংবেদনশীলতার মতো প্রাকৃতিক স্পর্শকে অনুকরণ করতে পারে এই যন্ত্র। যন্ত্রটি স্নায়ু কোষকে উদ্দীপিত করার মধ্য দিয়ে কাজ করে।
© দৈনিক বেলা বার্তা